
গত ৫ আগস্টের আগে হাসিনার আমলেও সাংবাদিক নির্যাতন হতো আবার ইউনূস সরকারের আমলেও নির্যাতন। কতজন সাংবাদিক মামলা এবং নির্যাতন হলো পরিসংখ্যানে দেখা যায়। ৯জন সাংবাদিক হত্যার শিকার এবং ৪ শতাধি সাংবাদিক বিভিন্ন আক্রমণে আহত হয়েছেন।
ইউনূস জমানায় ৩৮ জন সাংবাদিক গ্রেফতার হয়েছেন, ৩৮৯জনের নামে হত্যাসহ বিভিন্ন মামলা করা হয়েছে, ঢাকাসহ সারাদেশের সহস্রাধিক সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
১৬৮ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেস ক্লাবসহ সারাদেশের প্রেসক্লাব থেকে ৯২জনকে বহিস্কার ও তাঁদের সদস্যপদ স্থগিত করা হয়েছে।
অন্তত ৪৭ জন সাংবাদিকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা ছাড়াও শতাধিক সাংবাদিকের বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
এছাড়াও নিত্যনৈমিত্তিক নানারকম হয়রানির শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশের সাংবাদিকেরা এবং তা সবই হচ্ছে ইউনূসরেজিম কতৃক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে।
উদ্দেশ্য কি?
গণমাধ্যমকে বলা হয় রাষ্টের ৪র্থ স্তম্ব দেশের তথা আন্তর্জাতিক তথ্য সংগ্রহ করে সংবাদ প্রকাশ করে কিন্তু বর্তমানে সাংবাদিকদের মামলা দিয়ে রাষ্টের ভাল মন্দ, দূর্রনিতী যেন প্রকাশ না করতে তার জন্যই কি এত মামলা হামলা বর্তমান উপদেষ্টাদের, প্রশ্ন আছে উত্তর নেই?